নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার (১৭ জুন) রাত ১টার দিকে ইন্সপেক্টর শফিউদ্দিন শেখের নেতৃত্বে ইউনিটের সদস্যরা বোমাসহ পার্সেলটি অধ্যক্ষের দরজার সামনে থেকে ক্যাম্পাসের ফাঁকা স্থানে নিয়ে নিষ্ক্রিয় করেন।
পরে এক ব্রিফিংয়ে টিম লিডার শফিউদ্দিন জানান, পার্সেলের ভেতরে হাতে তৈরি ছোট আকারের বোমা ছিল। বোমাটির আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোনোয়ারুজ্জামান বলেন, ঢাকায় নিয়ে আলামত পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে এটি কী ধরনের বোমা ছিল।
এর আগে, শনিবার সকালে কলেজে গিয়ে নিজ দফতরের দরজার সামনে তার নামে পাঠানো আম লেখা একটি বড় আকারের পার্সেল দেখতে পান ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান। পরে তিনি বিষয়টি পুলিশকে জানান। দিনভর প্রতিষ্ঠানটি ঘিরে রাখে র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা।