2 কোটি টাকার চাঁদাবাজ এ-র দৃশ্য সুমন” ওরফে নাম সিম?

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :

স্বামী স্ত্রীর মিলে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে বেপরোয়া গতিতে ফিটনেচ বিহীন গাড়ির মত।

দুইজন মিলে সিটি কর্পোরেশন যোগ সাজে হাতে হাত করে রাতের অন্ধকারে গোপন মিটিং করে চাঁদা বাজির টাকা বাঘ বাটোয়ারা করে। প্রশাসনকে বুইরা আঙ্গুল দেখিয়ে ফিল্ম স্টাইলে। বহিরাগত লোকদেরকে ইউনিফর্ম পরিয়ে মার্কেটের দারোয়ান হিসেবে প্রত্যেক গেটে অবস্থান রত রয়েছে গেরিলা বাহিনীর সদস্যরা। লাঠি সোডা নিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কে ভয় ভিতি দেখিয়ে মার্কেট থেকে প্রত্যেক মাসে ২০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

মার্কেটের আশেপাশে যত ধরনের অপকর্ম করছে আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতাকর্মী। নেতাকর্মী গুলো বিভিন্ন জেলা থেকে এনে বাচ্চু , ও সুমন” দুইজন রাতের অন্ধকারে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ব্যবসায়ীদেরকে বোকা বানিয়ে চাঁদা কালেকশন করে থাকেন।

সুমন, মার্কেটের অলি গলিতে অবৈধভাবে দোকানপাট বসিয়ে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদ এ-র সংগঠনের লোকদেরকে নিয়ে মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

সুমন একজন পেশাদার কর্মচারী। নগর প্লাজা মার্কেটে একটি দোকানে চাকরি করতেন বেতন ভুক্ত প্রত্যেক মাসে ৮ হাজার।

৫ই আগস্টের পর চাঁদাবাজির টাকা দিয়ে গেরিলা বাহিনী যোগ সাজে কেরানীগঞ্জ ১৪০০ স্কয়ার ফিটের একটি ফ্লাট ক্রয় করেছেন।

মার্কেটের ব্যবসায়ীর অভিযোগ চাঁদাবাজদের ঠাঁই হবে না এবং প্রশাসনের নীরবতার কারণে এইসব কার্যকলাপ দীর্ঘদিন যাবত প্রকাশ্যে চালিয়ে যাচ্ছেন।

রাজনৈতিক পদ পরিবর্তন হয়েও থামেনি রাজধানী গুলিস্তানের সড়ক ও রাস্তা ফুটপাত দখল ও চাঁদাবাজি দৃশ্য মান।

পুরনো চাঁদাবাজি নতুন ভাবে রূপান্তরিত হয়েছে।অভিযোগ রয়েছে শুধু নগর প্লাজা মার্কেট থেকে বছরে ১ কোটি টাকার বেশি চাঁদা তোলা হয়।
বড় একটি অংশ যায় প্রভাবশালীদের পকেটে।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছে নগর জোরে অবৈধ নিয়ন্ত্রণ চাঁদাবাজি একটি সুসংগঠিত রাজনৈতিক দূর বিদ্য্যায়নের ইঙ্গিত দেয় ।

আওয়ামী, পতনের পরপর কয়েকদিন চাঁদা মুক্ত থাকলেও এখন নতুন করে নগর প্লাজা মার্কেটিং এবং যাকে সুপার মার্কেট এ জায়গা বরাদ্দর নামের শুরু হয়েছে জামানতের বাণিজ্য।
এক একটি দোকান বসাতে হকারদের দিতে হচ্ছে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

নাসিম নামে এক লোক দীর্ঘদিন সকলে মিলে জোগ সাজে চাঁদাবাজির সাথে জড়িত।
প্রশাসনের নীরবতা?

নিজস্ব প্রতিবেদক :

স্বামী স্ত্রীর মিলে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে বেপরোয়া গতিতে ফিটনেচ বিহীন গাড়ির মত।

দুইজন মিলে সিটি কর্পোরেশন যোগ সাজে হাতে হাত করে রাতের অন্ধকারে গোপন মিটিং করে চাঁদা বাজির টাকা বাঘ বাটোয়ারা করে। প্রশাসনকে বুইরা আঙ্গুল দেখিয়ে ফিল্ম স্টাইলে। বহিরাগত লোকদেরকে ইউনিফর্ম পরিয়ে মার্কেটের দারোয়ান হিসেবে প্রত্যেক গেটে অবস্থান রত রয়েছে গেরিলা বাহিনীর সদস্যরা। লাঠি সোডা নিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কে ভয় ভিতি দেখিয়ে মার্কেট থেকে প্রত্যেক মাসে ২০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

মার্কেটের আশেপাশে যত ধরনের অপকর্ম করছে আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতাকর্মী। নেতাকর্মী গুলো বিভিন্ন জেলা থেকে এনে বাচ্চু , ও সুমন” দুইজন রাতের অন্ধকারে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ব্যবসায়ীদেরকে বোকা বানিয়ে চাঁদা কালেকশন করে থাকেন।

সুমন, মার্কেটের অলি গলিতে অবৈধভাবে দোকানপাট বসিয়ে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদ এ-র সংগঠনের লোকদেরকে নিয়ে মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

সুমন একজন পেশাদার কর্মচারী। নগর প্লাজা মার্কেটে একটি দোকানে চাকরি করতেন বেতন ভুক্ত প্রত্যেক মাসে ৮ হাজার।

৫ই আগস্টের পর চাঁদাবাজির টাকা দিয়ে গেরিলা বাহিনী যোগ সাজে কেরানীগঞ্জ ১৪০০ স্কয়ার ফিটের একটি ফ্লাট ক্রয় করেছেন।

মার্কেটের ব্যবসায়ীর অভিযোগ চাঁদাবাজদের ঠাঁই হবে না এবং প্রশাসনের নীরবতার কারণে এইসব কার্যকলাপ দীর্ঘদিন যাবত প্রকাশ্যে চালিয়ে যাচ্ছেন।

রাজনৈতিক পদ পরিবর্তন হয়েও থামেনি রাজধানী গুলিস্তানের সড়ক ও রাস্তা ফুটপাত দখল ও চাঁদাবাজি দৃশ্য মান।

পুরনো চাঁদাবাজি নতুন ভাবে রূপান্তরিত হয়েছে।অভিযোগ রয়েছে শুধু নগর প্লাজা মার্কেট থেকে বছরে ১ কোটি টাকার বেশি চাঁদা তোলা হয়।
বড় একটি অংশ যায় প্রভাবশালীদের পকেটে।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছে নগর জোরে অবৈধ নিয়ন্ত্রণ চাঁদাবাজি একটি সুসংগঠিত রাজনৈতিক দূর বিদ্য্যায়নের ইঙ্গিত দেয় ।

আওয়ামী, পতনের পরপর কয়েকদিন চাঁদা মুক্ত থাকলেও এখন নতুন করে নগর প্লাজা মার্কেটিং এবং যাকে সুপার মার্কেট এ জায়গা বরাদ্দর নামের শুরু হয়েছে জামানতের বাণিজ্য।
এক একটি দোকান বসাতে হকারদের দিতে হচ্ছে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

নাসিম নামে এক লোক দীর্ঘদিন সকলে মিলে জোগ সাজে চাঁদাবাজির সাথে জড়িত।
প্রশাসনের নীরবতা?

নিউজটি আপনার স্যোসাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *