এস এম সুমন:মিরপুর বিআরটিএ নানা রকম দালাল ও প্রতারক চক্রের দেখা মেলে। এতে সাধারন জনগনের চরম ভোগান্তি পরতে হয় গাড়ি সংক্রান্ত কোন কাজে গেলে, দরবেশ বাবাদের সাথে দেখা না করলে কোন ভাবেই বিআরটিএর কাজ সম্পর্ন হয়না। চরম এই দূর্ভোগ চলে আসছে বহু দিন ধরে। তাই নিরাপত্তা বাহিনীর সদ্য আনসার কমান্ডার পি সি মোঃ আবুল হাশেম কিছু দিন হলো মিরপুর বিআরটিএ এর নিরাপত্তার দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে।গত কিছু দিন আগে কিছু নাম ধারি হলুদ সাংবাদিক কমান্ডার হাশেমের বিরুদ্ধে মিথ্যা এবং ভূয়া অভিযোগ করে-সংবাদ প্রকাশ করে যেখানে বলা হয়েছে রাজধানীর মিরপুর এলাকার বিআরটিএ বর্তমান আনসার কমান্ডার মাত্র কয়েক মাস কর্মরত অবস্থায় এমন কোন দুর্নীতি নেই যে তিনি করছেন না। মিরপুর বিআরটিএ কেহ ড্রাইভিং লাইসেন্স,গাড়ির কাগজ সহ বিভিন্ন কার্যক্রম করতে গেলে আনসার কমান্ডার হাশেমের সাথে যোগাযোগ করে সেবা নিতে হয়। কমান্ডার হাশেমের সাথে যদি যোগাযোগ না করে তাহলে সেভাবে প্রত্যাশীদের ভোগান্তির শেষ নেই। উপ-পরিচালকের দুর্নীতির ও টাকা কালেকশনের একমাত্র এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন কমান্ডার হাশেম। অল্প কয়েক দিনের ভিতরে তার সকল দুর্নীতির কার্যক্রম সাজিয়ে গুছিয়ে নিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। তাই উদ্বোধন কর্মকর্তার কাছে।
ঘটনা সত্যতা যাচাই জন্য দৈনিক অপরাধ সময় পত্রিকার অনুসন্ধান টিম
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপরের সকল তথ্য মিথ্যা ও বিভ্রান্তকর। তাই এমন মিথ্যা ও অবঞ্চিত পত্রিকায় ছাপা হলুদ সাংবাদিকদের অপপ্রচার ও সংবাদকর্মীদের নাম ব্যবহার করে যারা অভিযোগ করেছেন তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন পিসি কমান্ডার হাশেম এবং তিনি বলেছেন কোন কিছু যাচাই-বাছাই না করে কিছু হলুদ সাংবাদিক টাকার বিনিময়ে এসব বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে ।
এ বিষয় নিয়ে আনসার কমান্ডার হাশেমের সাথে কথা বললে তিনি জানান আমি আমার উপর অর্পিত দ্বায়িত্ব সৎ ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছি এবং ভবিষ্যতেও করব।ইনশাআল্লাহ
সাধারন জনগণের এসে যাতে নিজেদের কাজ নিজেরাই করে নিতে পারে সে ব্যাপারে আমরা প্রতিটা আনসার দায়িত্ব সহকারে কাজ করবো বলে সাংবাদিকদের আসস্ত করেন।
তিনি আরো বলেন মিরপুর বিআরটিএ ভিতরে কোন রকম প্রতারক চক্রকে অফিস চলাকালীন সময়ে ডোকতে দেয়া হয়না,তারপরেও যদি কোন দালাল কে পাওয়া যায়, তাকে নির্বাহী বিচারের আওতাধীন করে জেল ও জরিমানা করা হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাসমীয়া জায়গীরদার আদালত ৯ এর নেতৃত্বে, মিরপুর বিআরটি এ অভিযান চালিয়ে ২ জন দালাল কে আটক করে। তাদের মধ্যে একজন নারী একজন পুরুষ। তাদেরকে এক মাসের সাজা দেয়া হয়।
সাজাকৃত আসামী হলো:
মোসাঃ শাহাজাদি,স্বামীঃ হোসেন আলি (৪৮) মিঠুন,পিতাঃ আলমাছ আলী (২৩)। তিনি আরো জানান সাজা প্রাপ্ত দালালরা সাধারণ মানুষের কাজ থেকে কাজের কথা বলে মানুষকে হয়রানি ও টাকা -পয়সা নিয়ে গায়েব হয়ে যায়। এই অভিযানের সময় বিআরটিএ আনসার কমান্ডার হাশেমের নেতৃত্বে আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
:আনসার কমান্ডার হাশেমকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ২ জনকে আটক করে এক মাসের মেয়াদে সাজা দিয়ে কাফরুল থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আনসার বাহিনী জনগনের সেবক। জনগনকে সেবা দেয়াই তাদের মূল লক্ষ্য।
এর বাহিরে যদি আনসার দূর্নীতির সাথে জরিয়ে পরে আর তা যদি তদন্ত কালীন সময়ে আমার কাছে আসে আমি কঠিন ব্যবস্হা নিতে বাধ্য থাকিব।